পুরো ওয়েম্বলিকে স্তব্ধ করে দিয়েও কী নির্বিকারভাবে হেঁটে যাচ্ছিলেন জিয়ানলুজি দোন্নারুম্মা!

শুরুতেই তাঁকে চমকে দিয়েছিল ইংল্যান্ড। ইউরোর ইতিহাসে এর আগে কখনো ফাইনাল না খেলা দলটিই করে বসেছিল ফাইনালের ইতিহাসের দ্রুততম গোল। মাত্র দুই মিনিটে দোন্নারুম্মাকে বোকা বানিয়ে গোল করেছিলেন লুক শ। প্রথমার্ধে অচেনা ইতালির ধারহীন খেলার ফায়দা তুলে এগিয়ে থেকে বিরতিতে গিয়েছিল ওয়েম্বলির উপচে পড়া ভিড়ের উৎসাহ নিয়ে খেলতে নামা ইংল্যান্ড।

বিরতির পর সব বদলে গেছে। ইতালি তাদের ছন্দে ফিরেছে, আক্রমণের ধারও বেড়েছে। আর সে ধার তাদের ২২ মিনিটের দিকে এনে দিয়েছে সমতা। দ্বিতীয়ার্ধের বাকিটাও শ্রেয়তর দল হিসেবে খেলেছে ইতালি। কিন্তু ৯০ মিনিটে ম্যাচের মীমাংসা হয়নি।

শেষ হয়নি অতিরিক্ত সময়ের ৩০ মিনিটেও। টাইব্রেকারেই তাই যেতে হয়েছে দুই দলকে। আর সেখানে ভাগ্য ফিরে তাকিয়েছে ইতালির দিকে। দোন্নারুম্মার দুর্দান্ত দুটি হাতের সুবাদে ৩-২ ব্যবধানে ইংল্যান্ডকে হারিয়ে ইউরো জিতে নিয়েছে আজ্জুরিরা।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *